যুব সমাজ আজ ভয়ংকর দিকে যাচ্ছে দিন দিন ।নানা ধরনের জগন্য অপরাধমূলক কর্মকান্ডে লিপ্ত হচ্ছে।যে কোন খারাপ কাজে বাধা খাচ্ছে না তারা ।তারি প্রতিফলনে বিভিন্ন অপকর্মে জরাচ্ছে।এরকমি একটি ঘটনা ঘটলো পিরোজপুরে জানা গেছে। স্কুলের টয়লেট থেকে মুখ-হাত পা বাঁধা অবস্থায় এক ১২ বছর বয়সী ছাত্রীকে উদ্ধার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৪ জুলাই) সকালে ক্লাস শুরুর আগে বিদ্যালয় কতৃপক্ষ ছাত্রীটিকে টয়লেট থেকে এমন অবস্থায় উদ্ধার করে।
ঘটনাটি ঘটেছে পিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়া উপজেলার থানা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে। বর্তমানে ওই ছাত্রীকে ভাণ্ডারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।তবে ছাএীটি এখনো মূখ খুলেনি তার সাথে যা ঘটে গেছে।তবে ধারনা করা হচ্ছে তার সাথে কোন যুবক এমন ব্যবহার করেছে।
হাসপাতাল ও বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ওই শিক্ষার্থী মঙ্গলবার (২৪ জুলাই) বিদ্যালয়ের ইংরেজি শিক্ষক মাহবুবুর রহমানের বাসায় সকাল ৮টা থেকে ৯টা পর্যন্ত প্রাইভেট পড়ে। পড়া শেষে সোয়া ৯টার দিকে বিদ্যালয়ে উপস্থিত হয়। সে সময় কেবল অষ্টম শ্রেণির কোচিং ক্লাস চলছিল। মেয়েটি নিজ শ্রেণিকক্ষে পাঠ্য বই রেখে টয়লেটে যায়।
সাড়ে ৯টার দিকে বিদ্যালয়ের অন্য শিক্ষার্থীরা টয়লেট দীর্ঘক্ষণ বন্ধ দেখে বিষয়টি সহকারী প্রধান শিক্ষককে জানায়। শিক্ষকরা টয়লেটের দরজা খুলে মেয়েটিকে হাত, মুখ ও পা কাপড়ে বাঁধা অবস্থায় পান।
তবে মেয়েটি কোন গোপন কাজের শিকার হয়েছেন কি না তা সম্পর্কে জানা যায়নি। তবে তার শরীরের পোশাক কিছুটা এলোমেলোছিলো।তবে কেন এমন ঘটনা ঘটল তাতে উত্তাল বিরাজ করছে বিদ্যালয়ের ছাএ-ছাএীদের মাঝে।